বিজয় দিবস ঘিরে এনসিটিএফ’র চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী বড় দিন উপলক্ষে দূর্গম এলাকায় সেনাবাহিনীর চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরণ পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে সকল ধরনের বৈষম্য দূর করতে হবে : এড: এয়াকুব আলী চৌধুরী বান্দরবানে মাশরুম চাষ সম্প্রসারণ ও উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে কর্মশালা
ঘরে কিংবা রেস্তোরাঁয়, মুরগির মাংস প্রায় প্রতিদিনই খাওয়া হয়। বর্তমানে ফার্মের মুরগি আমাদের আমিষের চাহিদা মেটাচ্ছে বেশি। তবে সাধারণভাবে পালন করা মুরগির চাইতে ফার্মে বড় করা মুরগির মাংসে ক্ষতির সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এই বিষয়ের উপর প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মুরগির মাংসের চাহিদা বেশি থাকায় খামারীরা উৎপাদন বাড়াতে সম্ভাব্য সকল উপায় অবলম্বন করছেন। কৃত্রিম এই উপায়গুলো বয়ে আনছে ভক্ষকের জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি।
মুরগির মাংসের গুণগত মান বোঝার জন্য, তা কেমন পরিবেশে প্রতিপালিত হয়েছে সে সম্পর্কে ধারণা উচিত। এই ধারণা পাওয়ার একটি উপসর্গ হল বুকের মাংসে সাদা রেখা রেখা দাগ।
মুরগির স্বাভাবিক বৃদ্ধির গতি কৃত্রিম উপায়ে দ্রুত করা হলে এই দাগ দেখা দেয়।
এ থেকে আরও বোঝা যায় যে নির্দিষ্ট ওই মুরগির পেশিজনিত সমস্যা ছিল, যার নাম ‘হোয়াইট স্ট্রাইপিং’।
এই ধরনের মুরগির মাংসের গুণগত মান কমে এবং চর্বিজাতীয় উপাদানের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে ২২৪ শতাংশ পর্যন্ত।
আমেরিকার ‘ন্যাশনাল চিকেন কাউন্সিলের জরিপ অনুযায়ী, বর্তামানে একটি মুরগি গড়ে ৬ পাউন্ড ওজন নিয়ে বাজারে আসছে জন্মের ৪৭ দিনের মধ্যেই। পঞ্চাশের দশকে এর অর্ধেক ওজনে পৌঁছাতেই সময় লাগত প্রায় ৭০ দিন।
২৮৫টি মুরগির উপর চালানো এক গবেষণায় দেখা যায় ৯৬ শতাংশ মুরগির বুকের মাংসে আছে ওই সাদা দাগ এবং মাংসও শক্ত।
তাই চর্বিরহীন মনে করে ফার্মের মুরগির মাংস বেশি খেলে তেমন কোনো লাভ হবে না।
–সূত্র – বিডিনিউজ২৪