রবিবার | ১৯ মে, ২০২৪

সমন্বয়ের অভাবে পাহাড়ীদের বিবাহ নিবন্ধনের কাজ এগুচ্ছে না

প্রকাশঃ ২৯ এপ্রিল, ২০১৯ ০৮:০৮:০৩ | আপডেটঃ ১৮ মে, ২০২৪ ০৫:১৩:০১  |  ১২৭৮
সিএইচটি টুডে ডট কম, রাঙামাটি। সমন্বয়নের অভাবে পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী বিবাহ নিবন্ধনের কাজ এগুচ্ছে না। সার্কেল প্রধান (সার্কেল চীফ), মৌজা প্রধান  (হেডম্যান), গ্রাম প্রধান (কার্বারী)‘র সমন্বয়নের মাধ্যমে এ কাজ এগিয়ে নিতে হবে।  এজন্য জেলা পরিষদকে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখা জরুরী।

সোমবার সকালে আশিকা মিলনায়তনে স্থানীয় বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা প্রোগ্রেসিভের উদ্যোগে পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসীদের প্রথাগত আইনে বিবাহ নিবন্ধন শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন বক্তারা।

বক্তারা বলেন, আদিবাসীদের বিবাহ বন্ধনের ক্ষেত্রে লিখিত কোন কাগজপত্র থাকে না।  সমাজ স্বীকৃতি দিলে বিবাহ স্বীকৃতি পেয়ে যায় এবং এটি হয়ে আসছে। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন সময়ে বিবাহ নিবন্ধন পত্রের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। যারা বিদেশে প্রবাসী জীবনযাপন করতে যাচ্ছেন তাদের জন্য অনেক সময় এটি বাধ্যতামুলক হয়ে দাঁড়ায়। এছাড়া বিভিন্ন প্রতারণা রোধ ও সমাজের সুশৃঙ্খলতা বজায় রাখার স্বার্থে এর প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। এর প্রয়োজনীয়তা থেকে বিগত কয়েক বছর আগে থেকে প্রথাগত আইনে বিবাহ নিবন্ধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু সমন্বয়ের অভাবে এটি এগুতে পারছে না। এ কাজ এগিয়ে নিতে জেলা পরিষদের মূখ্য ভুমি পালন করার কথা থাকলেও এ পরিষদ তেমন ভুমিকা রাখতে পারছে না।

মতবিনিময় সভায় প্রোগ্রেসিভ নির্বাহী পরিচালক সুচরিতা চাকমার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, চাকমা সার্কেল চীফের সচিব সুব্রত চাকমা, হেডম্যান থোয়াইয়ং মারমা, পৌর কাউন্সিলর কালায়ন চাকমা এ্যাডভোকেট চঞ্চুমনি চাকমা, হিমাওয়ান্তির নির্বাহী পরিচালক টুকু তালুকদার, কার্বারী চম্পা চাকমা, উন্নয়ন কর্মী নুকু চাকমা।

রাঙামাটি |  আরও খবর
এইমাত্র পাওয়া
আর্কাইভ
সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, ২০১৭-২০১৮।    Design & developed by: Ribeng IT Solutions