শনিবার | ৩০ নভেম্বর, ২০২৪

দেশে সাপের কামড়ে বছরে সাড়ে ৭ হাজার মানুষ মারা যান : বন বিভাগ

প্রকাশঃ ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ০২:৪২:১৮ | আপডেটঃ ২৮ নভেম্বর, ২০২৪ ১০:০৬:৩১  |  ৬২০

সিএইচটি টুডে ডট কম, রাঙামাটি। রাঙামাটিতে 'সর্প দর্শন, প্রতিকার, চিকিৎসা এবং রেসকিউ অবমুক্তকরণ' বিষয়ে দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার শুরু হয়েছে বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় পার্বত্য চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের আয়োজনে বন সংরক্ষক রাঙামাটি অঞ্চল কার্যালয়ের সভা কক্ষে এই প্রশিক্ষণ শুরু হয়


পার্বত্য চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাঙ্গামাটি অঞ্চলের বন সংরক্ষক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান এসময় উপস্থিত ছিলেন- ঝুম নিয়ন্ত্রণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা . মো. জাহিদুর রহমান মিয়া, পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ছালেহ মো. শোয়াইব খান অশ্রেণীভুক্ত বনাঞ্চলের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সোহেল রানা দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত থাকছেন বন্যপ্রাণী পরিবেশ বিশেষজ্ঞ মো. আবু সাইদ প্রশিক্ষণে ফরেস্টার, স্নেক রেসকিউ টিম প্রতিনিধি, যুব সংগঠক, বন কর্মী, বিজিবি সাংবাদিকরা অংশগ্রহণ করেন


কর্মশালায় প্রধান অতিথি বন সংরক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, 'সাপ পরিবেশ প্রতিবেশের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ফরেস্ট ইকো-সিস্টেমের ফুড চেইনেও ভূমিকা রাখে সাপ সাপ ইঁদুর খাওয়ার কারণে ফসলে ইঁদুরের আক্রমণ কম হয়ে থাকে সাপকে ভয় পাওয়ার প্রধান কারণ সাপ সম্পর্কে না জানা সাপে কামড়ালে অজ্ঞতা আছে, ভয়ের কারণে মানুষ হার্টফেল করে মারা যায় তাই সাপ রেসকিউ করার ক্ষেত্রেও সেখানে ঝুঁকি আছে সেখানে নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই রেসকিউ করতে হবে'


সভাপতির বক্তব্যে ডিএফও মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, 'বাংলাদেশে প্রতি বছর লাখ মানুষ সাপের কামড়ে বা সর্পদংশনের শিকার হন এরমধ্যে সাড়ে হাজার মানুষ সাপের কামড়ের কারণেই মারা যান এশিয়ার মধ্যে ভারতেই প্রতি বছরে ৫০ হাজার মানুষ সাপের কামড়েই মারা যান'

রাঙামাটি |  আরও খবর
এইমাত্র পাওয়া
আর্কাইভ
সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, ২০১৭-২০১৮।    Design & developed by: Ribeng IT Solutions