বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সেনাবাহিনীর অভিযানে যা পাওয়া গেল খাগড়াছড়িতে আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ ৩ জন কারাগারে রুমা উপজেলার দুর্গম পাহাড়ে কেএনএফের আস্তানায় অভিযান, বিপুল অস্ত্র উদ্ধার রাঙামাটির অর্ন্তবর্তীকালীন জেলা পরিষদকে প্রত্যাখান করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আদালত থেকে পিপি ও জেলা পরিষদ থেকে আওয়ামীলীগের দোসরদের প্রত্যাহারের দাবি
সিএইচটি টুডে ডট কম, লংগদু (রাঙামাটি)। দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে রাঙামাটির লংগদু উপজেলার কাঠালতলী এপিবিএন পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ সদস্যরা আতঙ্কিত হয়ে গত ৭ আগস্ট তাদের সকল অস্ত্র, গোলাবারুদ, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও অন্যান্য ব্যবহার্য সরকারি দ্রব্যাদি ক্যাম্পে রেখে সিভিল পোশাকে ক্যাম্প ত্যাগ করে।
খবর পেয়ে তৎক্ষণাৎ রাজনগর বিজিবি জোন হতে ৩৭ বিজিবির অধিনায়ক ও বিজিবি সদস্যরা অস্ত্র, গোলাবারুদ ও সরকারি সম্পত্তির নিরাপত্তার জন্য উক্ত পুলিশ ক্যাম্পে গিয়ে পৌঁছান। পরে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ৪৯টি আগ্নেয়াস্ত্র, ৫৫৪৯ রাউন্ড তাজা গুলিসহ অন্যান্য সরকারি দ্রব্যাদি বিজিবির হেফাজতে নিয়ে আসা হয়।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর পুলিশ সদস্যরা কর্মস্থলে যোগদান করেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৯ আগস্ট ১ম ধাপে ১৬টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ২৪৪০ রাউন্ড তাজা গুলি কাঠালতলী এপিবিএন পুলিশ ক্যাম্পের কমান্ডার এসআই আব্দুল্লাহ আল কাফির নিকট বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
অবশিষ্ট ৩৩টি অস্ত্র (থ্রি নট থ্রি রাইফেল) ও ৩১১৯ রাউন্ড গোলাবারুদ ১২ নভেম্বর মঙ্গলবার কাঠালতলী এপিবিএন পুলিশ ক্যাম্পের কমান্ডার এসআই মো. নুরুল হাসানের নিকট বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আপদকালীন সময়ে অস্ত্র ও গোলাবারুদের নিরাপত্তা প্রদানের জন্য মহালছড়ি, খাগড়াছড়ি হতে ৬ এপিবিএন এর অধিনায়ক বিজিবি জোনের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন।