শিক্ষার সাথে সাহিত্য-সংস্কৃতি ও ক্রীড়ার মেলবন্ধন সময়ের দাবি

প্রকাশঃ ০৮ মার্চ, ২০২৪ ০২:৪৬:৫৬ | আপডেটঃ ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ ০১:০৬:৪৭

সিএইচটি টুডে ডট কম, খাগড়াছড়ি। খাগড়াছড়ির দীঘিনালা সরকারি ডিগ্রি  কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া, সাহিত্য, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার সকালে কলেজ মাঠে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মামুনুর রশীদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে। 


অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু।


এসময় তিনি বলেন, শিক্ষার সাথে ক্রীড়া- সাহিত্য- শিল্প সংস্কৃতির মেলবন্ধন সময়ের দাবি। জ্ঞান বিকাশের উৎকর্ষতার জন্য এখন তথ্যপ্রযুক্তির সাথে সাথে সুন্দর ভবিষ্যত বিনির্মাণের জন্য পরিকল্পিত প্রজন্ম প্রয়োজন। একজন শিক্ষার্থীকে নিজের স্বপ্নের সাথে অভিভাবকদের বোঝাপড়া জীবনকে প্রত্যাশিত মাত্রায় এগিয়ে নেবে।


জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম- সা. সম্পাদক মংসুইপ্রু চৌধুরী আরো বলেন, দীঘিনালা পাহাড়ের এক সমৃদ্ধ জনপদ। এই উপজেলার তিন তিনজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মহান জাতীয় সংসদের মাননীয় সদস্য হবার পাশাপাশি মন্ত্রীত্ব পর্যন্ত হয়েছেন। তাই দীঘিনালা সরকারি কলেজে পড়েও আমরা আলোকিত প্রজন্ম পেতে পারি।


বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র  নির্মলেন্দু চৌধুরী, দীঘিনালা উপজেলা চেয়ারম্যান মো: কাশেম, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান নবকমল চাকমা, জেলা পরিষদের সদস্য নিলোৎপল খীসা, সদস্য এড আশুতোষ চাকমা, মিস শতরুপা চাকমা এবং দীঘিনালা সরকারি কলেজ' উপাধ্যক্ষ তরুন কান্তি চাকমা। 


দীঘিনালা সরকারি কলেজ'র সহকারি অধ্যাপক মানসী দেব ও প্রভাষক দুলাল হোসেন'র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, বাংলা বিভাগের সহকারি অধ্যাপক দীলিপ চৌধুরী।


সভায় অন্যান্য অতিথিরা বলেন, মার্চ মাস আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্ঠা, জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু এদেশকে  এগিয়ে  নিয়ে যাওয়ার জন্য স্বপ্ন দেখেছে। তারই ধারাবাহিকতায় সারা দেশে উপজেলা পর্যায়ের একটি করে স্কুল কলেজ সরকারি করেছেন। স্মার্ট বাংলাদেশ করার জন্য আপনাদের দায়িত্ব নিতে হবে। এছাড়া তিনি আরও বলেন আগামী  পাঁচ বছরের মধ্যে উন্নয়ন করার কোন জায়গা থাকবে না।


সভায় প্রধান অতিথি দীঘিনালা সরকারি কলেজের বাউন্ডারি ওয়াল, অডিটোরিয়াম আগামী অর্থ বছরে সম্পন্ন করার প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন

 

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, ২০১৭-২০১৮।    Design & developed by: Ribeng IT Solutions