পাহাড়ের উন্নয়নে সব সম্প্রদায়ের সম-অংশীদারিত্ব অংশগ্রহণ প্রয়োজন

প্রকাশঃ ০৯ অগাস্ট, ২০২২ ০১:০৮:০২ | আপডেটঃ ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ ০৮:৪৮:৩৭
সিএইচটি টুডে ডট কম, খাগড়াছড়ি। সাবেক সফল রাষ্ট্রদূত এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডিজি (সচিব) সুপ্রদীপ চাকমা সুমিত্র বলেছেন, পাহাড়ের উন্নয়নে সবাইকে একসাথে এগোতে হবে। সব সম্প্রদায় চাকমা-মারমা-ত্রিপুরা-বাঙালি এক সাথে ইনক্লুসিভলি বসার পরিবেশ সৃষ্টিতে মনোযোগী হতে হবে। শিক্ষাকে উন্নয়ন এবং সামগ্রিক অগ্রগতির মূল ভিত্তি হিশেবে গ্রহণ করা জরুরী।

তিনি পাহাড়ি-বাঙালির সম্পর্কের গভীরতা প্রসঙ্গে বলেন, বৃহত্তর জনগোষ্ঠি বাঙালিরা এগিয়ে না আসলে সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠি সমূহের প্রত্যাশিত উন্নয়ন অধরা থেকে যাবে। তাই নতুন প্রজন্মকে শিক্ষিত সুনাগরিক হিশেবে গড়ার মাধ্যমে শান্তি বিনির্মাণের পথ খোঁজা জরুরী।

অবসর জীবনে ইউএনডিপি’র ‘এসআইডি-সিএইচটি’ প্রজেক্টের ন্যাশনাল প্রোগাম ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত এই কূটনীতিককে সোমবার শেষ বিকেলে জন্মস্থান খাগড়াছড়ি জেলা সদরের ঐতিহ্যবাহী কমলছড়ি গ্রামে দেয়া সংবর্ধনার জবাবে তিনি উর্পযুক্ত কথা বলেন।

নিজের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘কমলছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় এবং কমলছড়ি গ্রামবাসী’র যৌথ উদ্যোগে বিদ্যালয়টির হল রুমে আয়োজিত এই সংবর্ধনায় সভাপতিত্ব করেন, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি প্রকৌশলী শুভাশীষ চাকমা পিন্টু। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য এবং জেলা আওয়ামীলীগ নেতা শুভমঙ্গল চাকমা সুদর্শী।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, পরিবার-পরিকল্পনা বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. আশুতোষ চাকমা, খাগড়াছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়’র অবসরপ্রাপ্ত সহকারি প্রধান শিক্ষক ত্রিনা চাকমা, সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য চম্পানন চাকমা, কমলছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়’র প্রধান শিক্ষক অরুণ জ্যোতি চাকমা, সাধারণ বীমা কর্পোরেশন’র সাবেক ব্যবস্থাপক পবন বীর চাকমা এবং খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়ন’র সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী।

শিক্ষক নেতা জ্ঞান জ্যোতি চাকমা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, পানছড়ি সরকারি কলেজের শারীরিক শিক্ষা শিক্ষক মধুময় চাকমা।

সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, ২০১৭-২০১৮।    Design & developed by: Ribeng IT Solutions