ইক্ষু ,সাথী ফসল এবং গুড় উৎপাদনের গুরুত্ব ও সম্ভাবনা নিয়ে কর্মশালা

প্রকাশঃ ২৩ জুন, ২০২২ ১১:২০:১১ | আপডেটঃ ০৬ মে, ২০২৪ ০৬:০৩:৩৮
সিএইচটি টুডে ডট কম, বান্দরবান। পার্বত্য চট্টগ্রামে আর্থ সামাজিক উন্নয়নে ইক্ষু,সাথী ফসল এবং গুড় উৎপাদনের গুরুত্ব ও সম্ভাবনা নিয়ে  এক কর্মশালা অনুষ্টিত হয়েছে।

২৩ জুন (বৃহস্পতিবার) সকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের আয়োজনে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বান্দরবান ইউনিট এর কনফারেন্স রুমে এই কর্মশালা অনুষ্টিত হয়।

কর্মশালায় পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ক্ষতিকর তামাক চাষের বিকল্প হিসেবে এবং পুষ্টি চাহিদা পূরণের লক্ষে উচ্চ ফলনশীল উন্নত জাতের চিবিয়ে খাওয়া ও গুড় উৎপাদনের উপযোগী ইক্ষু চাষ সম্প্রসারণ নিয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়।

এসময় নারীর ক্ষমতায়ন ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড সঞ্চালিত করার জন্য নারীদের এই এই প্রকল্পের সাথে জড়িত করা এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে আর্থ সামাজিক উন্নয়নে ইক্ষু এবং সাথী ফসল উৎপাদনের পাশাপাশি গুড় উৎপাদনের উপর বিশেষভাবে জোর দেয় আয়োজকেরা।

কর্মশালায় বক্তারা বলেন, ৩পার্বত্য জেলায় প্রায় ১২০-১৩০টন গুড়ের চাহিদা রয়েছে আর তারমধ্যে মাত্র ২০-২৫টন গুড় উৎপাদন হয় এই পার্বত্য এলাকায়। এসময় বক্তারা কৃষকদের আরো সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করা,তামাকের জমিতে ইক্ষুর আবাদ সম্প্রসারণ করা, কৃষি পণ্য পরিবহণে টোল ট্যাক্স মওকুফ করার জন্য সরকারের প্রতি বিশেষ আবেদন জানান।

কর্মশালায় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মো.নুরুল আলম চৌধুরী, সদস্য বাস্তবায়ন ও প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ,সদস্য প্রশাসন মো.ইফতেখার আহম্মেদ ,কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো.রফিকুল ইসলাম, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো.ওমর ফারুক, বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষনা ইনস্টিটিউট বান্দরবান উপকেন্দ্র এর কনসালটেন্ট কৃষিবিদ ক্যছেনসহ বান্দরবান সদর এবং বিভিন্ন উপজেলার ইক্ষু চাষীরা উপস্থিত ছিলেন।


সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত, ২০১৭-২০১৮।    Design & developed by: Ribeng IT Solutions